আজকের আলোচনাতে আমি গ্লোসাইটিস কি, গ্লোসাইটিস এর প্রকারভেদ, জিহ্বা প্রদাহের কারণে, লক্ষণ, গ্লোসাইটিস রোগটি নির্ণয় ও প্রতিরোধ, গ্লোসাইটিস এর ঘরোয়া প্রতিকার, গ্লোসাইটিস এর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ইত্যাদি বিষয় সহ আরো নানাবিধ প্রসঙ্গে আলোচনা করব। চলুন তবে মূল আলোচনাতে।
গ্লোসাইটিস কি?
কোন ইনফেকশন বা এলার্জিক রিএকশন থেকে জিহ্বার প্রদাহ বা জিহ্বায় ক্ষত হলে তাকে গ্লোসাইটিস(Glossitis) বলে। অনেক সময় এই রোগের কারণে জিব্বা ফুলে যেতে পারে। Glossitis এর কারণে জিহ্বার উপরে অবস্থিত প্যাপিলিগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। রোগের কারণ এর উপর ভিত্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হয়ে থাকে। এবং সঠিক চিকিৎসা হলে রোগটি আরোগ্য হয়ে যায়।
গ্লোসাইটিস এর প্রকারভেদ?
সচারাচার বিশেষ কয়েক প্রকারের গ্লোসাইটিস দেখা যায়।
Acute Glossitis: জিহ্বায় প্রদাহ বা ফুলে যাওয়া হঠাৎ করেই আরম্ভ হয়। সাধারণত এলার্জিক রিএকশন থেকেই এরকম হয়ে থাকে। এছাড়াও মুখের অন্য কোন সমস্যা বা দাঁতের সমস্যা থেকেও অনেক সময় এরকম হতে পারে।
Chronic Glossitis: পুরাতন আকারে বারবার যখন এই ধরনের জিহ্বার প্রদাহ বা ফোলা ভাব ফিরে আসে তখন তাকে ক্রনিক গ্লোসাইটিস বলে। অনেক সময় এই ধরনের গ্লোসাইটিস একনাগাড়ে ক্রমাগত চলতে থাকে অনেকদিন যাবত। কোন প্রকার ইনফেকশন বা অটো ইমিউন ডিজঅর্ডার থেকে এই ধরনের গ্লোসাইটিস হতে পারে। অনেক সময় পুষ্টি উপাদান বা ভিটামিনের অভাবজনিত কারণেও এই ধরনের গ্লোসাইটিস পুরাতন আকার ধারণ করে থাকে।
Atrophic Glossitis: এটিকে Hunter’s Glossitis নামেও ডাকা হয়ে থাকে। সাধারণত Loss of Papillae(Tiny Bumps) থেকেই রোগটি হয়ে থাকে। জিহ্বার উপরে যে অসংখ্য প্যাপিলি থাকে এগুলো নষ্ট হয়ে জিহ্বা মসৃণ ও সমান দেখায়। অনেক ক্ষেত্রে Vitamin B12 এর ঘাটতির কারণ থেকেও এই জাতীয় গ্লোসাইটিস দেখা যায়।
এছাড়া আরো বিশেষ কিছু ধরনের গ্লোসাইটিস লক্ষ্য করা যায় যেমনঃ Median Rhomboid Glossitis, Geographic Tongue, Burning Mouth Syndrome, Fissured tongue, Hairy tongue ইত্যাদি।
গ্লোসাইটিস এর কারণ?
নানাবিধ কারণ থেকে গ্লোসাইটিস রোগটি হতে পারে। সাধারণত এই রোগের যে কারণ গুলো প্রায়ই দেখা যায় তা হলঃ
১) এলার্জিক রিঅ্যাকশানঃ খাদ্য এবং ঔষধ থেকে সৃষ্ট এলার্জিক রিএকশন থেকে গ্লোসাইটিস রোগটি হতে পারে।
২) সংক্রমণঃ বিভিন্ন প্রকার সংক্রমণ বা ইনফেকশন(ভাইরাল, ব্যাকটেরিয়াল, ফাংগাল) থেকে এই গ্লোসাইটিস রোগটি সৃষ্টি হতে পারে।
৩) পুষ্টি এবং ভিটামিনের অভাবঃ বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি এবং ভিটামিনের অভাব থেকে জিহ্বার প্রদাহ রোগটি হতে পারে।
৪) নেশা সামগ্রীঃ পান, জর্দা গুল, বিড়ি, সিগারেট বা যে কোন প্রকার তামাক জাতীয় নেশার অভ্যাস থাকলে তার থেকেও গ্লোসাইটিস রোগটি হতে পারে।
৫) আয়রনের ঘাটতিঃ অনেক সময় আয়রনের ঘাটতি থেকেও গ্লোসাইটিস নামের এই রোগ হতে পারে।
৬) আঘাত থেকেঃ জিহ্বা বা মুখের কোন অংশে কামড় লাগা বা অন্য যে কোন প্রকার আঘাত থেকে ক্ষত তৈরি হওয়া এবং সেখান থেকেও গ্লোসাইটিস রোগটির সূচনা হতে পারে।
৭) হরমোন জনিত কারণঃ হরমোনজনিত পরিবর্তন থেকে যদি কোন শারীরিক অসুবিধার সৃষ্টি হয় সেক্ষেত্রে এই রোগটি হতে পারে।
এছাড়াও হোমিওপ্যাথিক দর্শন অনুযায়ী রোগের অন্তর্নিহিত কারণ হিসেবে সোরা এবং সিফিলিটিক দোষকে এই রোগের জন্য দায়ী করা যায়। অর্থাৎ গ্লোসাইটিস রোগটির পিছনে এই দুইটি রোগবীজ জনিত কারণ বর্তমান থাকে।
গ্লোসাইটিস এর লক্ষণ?
গ্লোসাইটিস রোগটির সাধারণ কিছু লক্ষণ আছে। এই রোগ হলে সাধারণ যে কমন লক্ষণগুলো রোগীর শরীরে প্রকাশ হয় তা হলঃ
১) জিহ্বা ফুলে যাওয়াঃ সাধারণত যেবা ফুলে যায় এই রোগটি হলে। এবং তার সাথে কখনো কখনো প্রচন্ড পরিমাণে ব্যথা থাকে।
২) জিহ্বার জ্বালাপোড়া করাঃ কখনো কখনো জিহ্বায় প্রচন্ড পরিমাণে জ্বালা পোড়া করে। ব্যথা এবং জ্বালা এই দুটি একসঙ্গে মিশে রোগীকে খুব কষ্ট দেয়।
৩) আহারে কষ্টঃ এই অবস্থায় যে কোন খাবার খেতেই রোগীর কষ্ট হয় তবে রোগী সাধারণত ঝাল জাতীয় কিছু খেতে পারে না। এই সময় অনেক ক্ষেত্রে রোগীর স্বাদের পরিবর্তন হয়ে যায়। অর্থাৎ কিছু কিছু খাবারের রোগী আগের মত স্বাদ অনুভব করতে পারে না। খাবার খাওয়ার সময় জিহ্বায় প্রচন্ড পরিমাণে জ্বালাপোড়া করে। কখনো কখনো কথা বলতেও রোগীর কষ্ট হয়।
৪) জিহ্বার রং পরিবর্তনঃ কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যে বা রং পরিবর্তন হয়ে থাকে। অনেক সময় যেবার রং কিছুটা লাল বর্ণের হতে দেখা যায়। কখনো বা হলদেটে ভাব জিহ্বায় এসে থাকে।
৫) জিহ্বা মসৃনঃ অনেক সময় জিহ্বার উপরের অংশের প্যাপিলি গুলো ক্ষয় হয়ে যাওয়ার ফলে জিহ্বার তালু খুব সমান দেখায়।
৬) জিব্বা থেকে লালা ঝরাঃ কখনো কখনো জিহ্বা থেকে প্রচুর পরিমাণে লালা ঝরতে দেখা যায়। এই লালায় কখনো কখনো গন্ধ থাকে খুব।
গ্লোসাইটিস রোগটি নির্ণয়ঃ
একজন চিকিৎসা সেবা প্রদানকারি সহজেই রোগটি নির্ণয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে রোগীর বর্তমান রোগ লক্ষণ, অতীত ইতিহাস, এবং ক্লিনিকাল অবজারভেশন এর দ্বারা রোগটি সহজেই নির্ণয় করতে পারেন। এছাড়াও প্রয়োজন বোধে অতিরিক্ত প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা যেমন, রক্ত পরীক্ষা বা এই যে তো আরো কোন প্যাথলজিক্যাল টেস্ট রোগীকে সাজেস্ট করতে।
গ্লোসাইটিস প্রতিরোধ?
জিহ্বার প্রদাহ জনিত এই রোগটি প্রতিরোধ করতে আমরা বিশেষ কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারি।
১) মুখের যত্নঃ যত সম্ভব মুখের যত্ন নিতে হবে। মুখ সর্বদা পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে।
২) দাঁত ব্রাশঃ মুখ পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি প্রতিদিন নিয়মিত দুইবার দাঁত ব্রাশ করতে হবে। এর ফলে রাতের ফাঁকে জমে থাকা ময়লা বের হয়ে যাবে এবং ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার আক্রমণ প্রতিরোধ হবে। এটা বহুল পরীক্ষিত যে মাঝে মাঝে নিমের দাঁতন দিয়ে দাঁত মাজলে দাঁতের স্বাস্থ্য খুব ভালো থাকে।
৩) জিহ্বা পরিস্কারঃ নিয়মিত স্ক্র্যাপার দিয়ে জিহ্বা পরিষ্কার করলে জিহ্বার সংক্রমণ রোধ করা সহজ হবে।
৪) হাত মুখ পরিষ্কারঃ কিছু আহার করার পূর্বে হাতমুখ ভালো করে ধুয়ে নেওয়া উচিত। এর থেকে আমরা অনেক জীবাণুর সংক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে পারি এবং গ্লোসাইটিস রোগটিকে প্রতিরোধ করতে পারি।
৫) ভিটামিন ও পুষ্টি সমৃদ্ধ আহারঃ ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার এবং যে সকল খাবারের অধিক পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে এই সকল খাদ্য গ্রহণ করতে হবে।
৬) নেশা পরিহারঃ সকল প্রকার তামাকজাত নেশা বিশেষ করে বিড়ি, সিগারেট, গুল, জর্দা, তামাক, দোক্তা, খৈনি ইত্যাদি সেবন বর্জন করতে হবে।
৭) ঔষধের ব্যবহারঃ কোন ঔষধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসেবে এই রোগটি দেখা দিচ্ছে কিনা সেটির ব্যাপারে সচেতন থাকতে হবে। যদি তেমন কোন ইঙ্গিত পাওয়া যায় তবে অবশ্যই চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে।
গ্লোসাইটিস এর ঘরোয়া প্রতিকারঃ
যে একবার প্রধান রোগ দিতে কিছু ঘরোয়া প্রতিকারের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এর ফলে অনেক সময় লোক যন্ত্রণা কিছুটা উপশম হতে পারে।
১) লবন জলঃ উষ্ণ গরম পানিতে সামান্য এক চামচ লবণ মিশিয়ে সেই পানি দ্বারা গার্গেল করা যেতে পারে।
২) মধুর ব্যবহারঃ জিহ্বার প্রদাহ রোগে মধুর সেবন করলে প্রদাহ কমতে পারে। মধুর ভেতর এন্টি ইনফ্লামেটরি গুণাবলী থাকাতে এটি কার্যকরী হতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে মধু যেন অবশ্যই খাঁটি হয়।
৩) আদাঃ চায়ের সাথে বা গরম পানির শরবতের সাথে আদা মিশিয়ে খেলে জিহ্বা এবং গলার অনেক রোগে উপকার পাওয়া যেতে পারে।
৪) হালকা খাবারঃ সাধারণত মসলা জাতীয় খাবার বা অ্যাসিডিক খাবার এই সময়ে না খাওয়া ভালো।
৫) নেশা বর্জনঃ তামাক জাত ও কোন নেশার অভ্যাস থাকলে তা এই সময়ে পরিত্যাগ করা বা কমিয়ে দেওয়া ভালো।
কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?
সাধারণত ঘরোয়া প্রতিকারের ব্যবহার দ্বারাই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোন সাইটের রোগটি ভালো হয়ে যায়। তবে ক্রনিক গ্লোসাইটিস রোগের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণের প্রয়োজনীয়তা হতে পারে।
ক্রনিক গ্লোসাইটিসঃ জব্বার প্রদাহর উক্তি যদি ঘরোয়া প্রতিকার দ্বারা আরোগ্য না হয়ে অনবরত চলতে থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে হবে।
সহজাত রোগ লক্ষণঃ জিহ্বার প্রদাহের সাথে সাথে যদি আরও অন্য কোন মুখের রোগ বা গলার রোগ প্রকাশ পায় সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।
মেডিকেল চেকআপঃ জিহ্বা প্রদাহ রোগের কারণ জানতে এবং রোগটি গুরুতর পর্যায়ে পৌঁছানোর পূর্বে সচেতনতা অবলম্বন করার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।
গ্রোসাইটিস এর হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা দ্বারা খুব সহজেই এই গ্লোসাইটিস রোগটি আরোগ্য হয়ে থাকে। তবে এক্ষেত্রে খুব সুক্ষভাবে রোগের কারণ নির্ণয় করে ও চিকিৎসা দেওয়া উচিত। এর সাথে সাথে হোমিওপ্যাথিক নীতি অনুযায়ী রোগীর ধাতুগত লক্ষণ, মানসিক লক্ষণ এবং আঙ্গিক লক্ষণ একত্রিত করে সমন্বয় সাধন-পূর্বক একক শক্তিকৃত হোমিওপ্যাথিক ঔষধ নির্বাচন করা উচিত। সচরাচর ব্যবহৃত এমন কিছু ঔষধের নাম উল্লেখ করছে এখানে-
রাসটক্সঃ রোগটি যদি অল্প দিনের হয়ে থাকে এবং রাসটক্সের লক্ষণ থেকে থাকে তবে এই ওষুধে রোগ আরোগ্য হবে। অগভীর প্রকৃতির চর্মরোগ বা এই জাতীয় জিহ্বার ঘা রাসটক্স ঔষধে খুব সুন্দরভাবে আরোগ্য হয়ে যায়।
নেট্রাম মিউরঃ এই ঔষধ কি সাধারণত ধাতু গত লক্ষণ সাদৃশ্যে প্রয়োগ করা হয়ে থাকে। যেকোনো প্রকারের জব্বার প্রদাহ বা জ্বালা এই ওষুধটি আরোগ্য করতে পারে।
মার্ক সলঃ রোগীর মুখ থেকে প্রচুর পরিমাণে লালা ঝরে। ঘাম, মলমূত্র, সবকিছুতে দুর্গন্ধ। মুখ থেকে প্রচুর পরিমাণে দুর্গন্ধ বের হয়। রোগীর পিপাসা, বেশি ঘাম বেশি। অনেক সময় পায়খানায় আমাশয়ের সমস্যা থাকতে পারে। রোগী শীত এবং গরম উভয়ের প্রতি সমভাবাপন্ন হয়ে থাকে। এই সকল লক্ষণে ধাতু গত লক্ষণ সাদৃশ্যে মার্কশোল ওষুধটি ব্যবহারে গ্লোসাইটিস সহ জিহ্বার যেকোন রকমের রোগ আরোগ্য হতে পারে।
বোরাক্সঃ এই ওষুধটিতে মুখের অনেক রোগ, জিহ্বার ঘা, জিহ্বার প্রদাহ ইত্যাদি আরোগ্য হয়ে থাকে। এই ঔষধের একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ হলো রোগীর উচ্চতা ভীতি থাকে। যেমন বাচ্চাদের অনেক সময় উপরে তুললে বা দোলনায় দোল দিলে খুব ভয় পায়।
সালফারঃ এটি দাদুগত লক্ষণই ব্যবহার করার বিশেষ ঔষধ। এই ঔষধের ক্রিয়া অতিশয় গভীর। রোগীর গরম বেশি। হাত পায়ের তলে রোগীর জ্বালা থাকতে পারে। চুলকানি, পাঁচড়া ও চর্ম রোগের ইতিহাস থাকে। রোগী অপরিচ্ছন্ন মানসিক স্বভাবের। এইরকম সকল ধাতুগত লক্ষণ মিলিয়ে ঔষধ প্রয়োগ করলে জিহ্বার যেকোনো প্রকারের প্রদাহ এই ঔষধে আরোগ্য হতে পারে।
নাইট্রিক এসিডঃ নাইট্রিক এসিডের রোগীর অনেক সময় মুখের কোনে ফাটা ঘা থাকতে দেখা যায়। তার সাথে সাথে গ্লোসাইটিস রোগটিও থাকে। এই ওষুধের রোগের প্রস্রাবে ভীষণ দুর্গন্ধ থাকে।
এছাড়াও রোগীর লক্ষণ বিবেচনায় রেখে যেকোনো হোমিওপ্যাথিক ঔষধই রোগীর জন্য নির্বাচিত হতে পারে। এবং তাতে গ্লোসাইটিস রোগটি আরোগ্য হতে পারে।
শেষ কথাঃ গ্রোসাইটিস রোগটি সাধারণত খুব বেশি মারাত্মক হতে দেখা যায় না। তবে যদি কখনো অন্য কোন রোগের আনুষাঙ্গিক লক্ষণ রূপে গ্লোসাইটিস প্রকাশ পেয়ে থাকে সেক্ষেত্রে সচেতন ভাবে সেই রোগের চিকিৎসা করাতে হবে। মনে রাখবেন সচেতনতাই রোগমুক্তির প্রথম পদক্ষেপ।
আরো পড়ুনঃ শরীরে ঘা এর ব্যবস্থাপনা কারণ এবং চিকিৎসা
এই লেখাটি আপনার উপকারে এসেছে কি? আরো নতুন লেখা তৈরির জন্য আর্থিকভাবে অবদান রাখতে পারেন। যেকোন পরিমাণ আর্থিক কন্ট্রিবিউশন করতে নীচের ডোনেট বাটন ব্যাবহার করুন।
[custom_donation]