রেপার্টরিকরনের কৌশল ও ঔষধ নির্বাচন প্রক্রিয়া

0
4

রেপার্টরিকরনের কৌশলঃ

সাধারণত রেপার্টরী হতে লক্ষণ সংগ্রহের জন্য মোট চারটি ধাপ বা পদক্ষেপ অনুসারে কাজ করতে হবে ।

১ম ধাপঃ লক্ষণ এর জন্য ঔষধ নির্বাচন।
২য় ধাপঃ লক্ষণ হতে মূল রুব্রিক অনুসন্ধান ও রেপার্টরি তে তার অবস্থান বের করা।
৩য় ধাপঃ সাব রুব্রিকস সমূহ নির্দিষ্ট নিয়মে বের করা।
কেন্ট রেপার্টরি ছবি
কেন্ট রেপার্টরি ছবি
৪র্থ ধাপঃ সাব সাব রুব্রিক যদি থাকে বের করা।
প্রথম ধাপ: অধ্যায় নির্বাচনের জন্য, সাধারণত শরীরের কোথায় লক্ষণটি সংঘটিত হয়েছে ? এই প্রশ্নের দ্বারা জানা যায়।
 দ্বিতীয় ধাপ: নির্বাচনের জন্য শরীরের অংশে কি ঘটেছে ? প্রশ্নের উত্তরে তা জানা সম্ভব।
৩য় ধাপ: সাব রুব্রিক বা লক্ষণের বাকী অংশ সন্ধানের জন্য মূল রুব্রিককে পর্যায়ক্রমে কেমন, কোথায়, কখন দ্বারা প্রয়োজন অনুসারে প্রশ্ন করতে হবে।
৪র্থ ধাপ: সাব সাব রুব্রিক লক্ষণের অসাধারণ, অদ্ভুত, বা একক লক্ষণ নির্বাচনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কারণ সাব সাব রুব্রিক সংখ্যায় অল্প হয়। যে লক্ষণ এর অধীনে সাব সাব রুব্রিক থাকে তা ব্যবহার সুবিধাজনক তাই তা জানা অত্যাবশ্যক।
সাব রুব্রিক বের করার কোনো সুনির্দিষ্ট কৌশল নেই। তবে বুদ্ধিমত্তাকে কাজে লাগিয়ে কিছু নিয়মের মধ্যে রুব্রিক গুলোকে ফেলতে হবে যেমন কি কি রোগ কিভাবে, কখন, কোথায় ইত্যাদি দ্বারা প্রশ্ন করা যেতে পারে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here