রোগীর আকাঙ্ক্ষা পূরণ করলে কোন ক্ষতি হয় না

0
196

প্রাথমিক আলোচনাঃ আজকের আলোচনাতে আমরা রোগ ভোগকালীন রোগীর চাওয়া বা রোগীর আকাঙ্ক্ষা পূরণের গুরুত্ব সম্পর্কে জানব। রোগীর রোগ ভোগের সময় পথ্য নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। এই সময়ে রোগীরা অনেক সময় বিশেষ কিছু খাবার খাওয়ার ব্যাপারে আগ্রহ জানাতে পারে। কিছু খাবার রোগীর জন্য ক্ষতিকর হতে পারে এই ভেবে রোগীর শুভাকাঙ্খীরা অনেক সময় সেই খাবারগুলো রোগীকে খেতে দেন না। শুধু খাবারই নয় অনেক সময় বিশেষ কোনো অভ্যাসের ব্যাপারেও আগ্রহ দেখাতে পারে রোগী। অনেক সময় সেগুলো পূরণ করা হয় না। আবার অনেক সময় রোগীর এই সকল চাওয়া পূরণ করা হয়।

রোগীর আকাঙ্ক্ষা পূরণ পছন্দ বা অপছন্দঃ

মহাত্মা হ্যানিমান বলেছেন, রোগী যদি কোন খাবার খাওয়ার আকাঙ্ক্ষা করে তবে তার সেই আকাঙ্ক্ষা পরিমিত মাত্রায় পূরণ করা উচিত। অনেক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসক চিকিৎসার সময়ে পথ্যাপথ্যের ব্যাপারে খুব কড়াকড়ি আরোপ করে থাকেন। তবে এটা দেখা গেছে কিছু ক্ষেত্রে রোগীর মনোবাঞ্ছা পূরণে বিধি নিষেধ কিঞ্চিৎ পরিমাণ শিথিল করলে তাতে রোগীর উপকার হয়। বিশেষ করে একিউট রোগের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ রোগীর একান্ত প্রার্থনা কে অবশ্যই গুরুত্ব দেওয়া উচিত।

রোগীর আকাঙ্ক্ষা পূরণ ছবি
রোগীর আকাঙ্ক্ষা পূরণ ছবি

আমরা জানি যে রোগ দুই প্রকারের চিররোগ(ক্রনিক ডিজিজ) এবং অচির রোগ (একুইট ডিজিজ)। যদিও উভয় ক্ষেত্রেই খাদ্য বা পথ্য সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে। তবুও একুইট বা অচির রোগের ক্ষেত্রে খাদ্যের বিষয়ে অধিক বিবেচনা রাখতে হয়। কেননা তরুণ প্রকৃতির রোগ গুলো আকস্মিক ভাবে রোগীকে আক্রমণ করে থাকে। এই সময়ে ভুল খাবার নির্বাচনে, এবং ভুল ভাবে খাওয়ার কারণে রোগের প্রবলতা বেড়ে যেতে পারে বা ঔষধের ক্রিয়া কে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। তবুও এটা স্মরণে রাখতে হবে যে অচির রোগের ক্ষেত্রে রোগীর পছন্দ অনুযায়ী খাবার, ঘরের তাপমাত্রা, শয্যার উত্তাপ বা শীতলতা ইত্যাদির ব্যবস্থা করতে হবে। তবে অবশ্যই তা পরিমিত মাত্রায় (Within moderate bounds) হতে হবে। এটাকে প্রকৃতির আদেশ মনে করা যেতে পারে।

দেখা গেছে অচির রোগের ক্ষেত্রে রোগীরা সাধারণত এমন কোন খাবার আকাঙ্ক্ষা করে না যা তার স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে। জ্বর বা পেটের রোগের ক্ষেত্রে দেখা যায় রোগী চা, কফি, পান, তামাক এগুলো এমনিই বর্জন করে থাকে। কেননা এই সময় তার এই সকল খাবার গ্রহণের ইচ্ছা একেবারেই জাগে না। অনেক সময় রোগীর স্নান করার ইচ্ছাটিও থাকেনা। এই কারণে এই সময় যদি কোন রোগী বিশেষ কোন খাদ্য বা পানীয় এর প্রতি অত্যাধিক আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করে তবে তা জীবনী শক্তিরই বিশেষ নির্দেশ মনে করে রোগীকে পরিমিত মাত্রায় তা খেতে দিতে হবে।

রোগী এই সময়ে সাধারণত সেই সকল বস্তুই একান্তভাবে আকাঙ্ক্ষা করে যা তাকে সাময়িক শান্তি প্রদান করে। পরিমিত্ত মাত্রায় রোগীর প্রার্থনা পূরণ করলে রোগীর কোনো রকম ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। তবে এই সমস্ত ভেষজ গুণহীন খাদ্যবস্তু অপরিমিত মাত্রায় কেবলমাত্র রোগীর পছন্দ অনুযায়ী দেওয়া হলে অনেক ক্ষেত্রেই রোগীর যথেষ্ট ক্ষতি হতে পারে এমন কি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। অর্গাননের ২৬৩ নম্বর অনুচ্ছেদে মহাত্মা শ্যামুয়েল হ্যানিম্যান তরুণ রোগের খাদ্যাখাদ্যের এসব ব্যাপারে বিস্তারিত বলেছেন।

ভেষজ গুণসম্পন্ন খাবার নয়ঃ

হোমিওপ্যাথিক ঔষধ দ্বারা রোগীর চিকিৎসার সময়ে ভেষজ গুণসম্পন্ন বা ঔষধি গুনসম্পন্ন খাদ্য এড়িয়ে চলা আবশ্যক। হোমিওপ্যাথিক ঔষধের ক্ষুদ্র মাত্রা এই সমস্ত ভেষজ গুণসম্পন্ন উত্তেজক পদার্থের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে থাকে। তার ফলে ঔষধের কাজ করার শক্তি বাধাপ্রাপ্ত হয় নতুবা বিনষ্ট হয়। এই কারণে রোগীর আকাঙ্ক্ষা পূরণের চেষ্টা করলেও ভেষজ খাবার যথাসম্ভব না দেওয়াই উত্তম। পরিস্থিতি বিবেচনা করে এই সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হবে।

কখন রোগী সকল খাবার খাবে?

একুইট যে কোনো রোগে রোগী যতক্ষণ পর্যন্ত অসুস্থ থাকবে, জিহ্বায় প্রলেপ থাকবে, কোষ্ঠবদ্ধ ও ক্ষুধামান্দ্য থাকবে ততক্ষণ অবশ্যই পথ্যাপথ্যের কিছুটা কড়াকড়ি থাকবে। এই কারণে জ্বরের ক্ষেত্রে জিহ্বা পরিষ্কার না হওয়া পর্যন্ত, ক্ষুধার বোধ না আসলে এবং নাড়ী ও জ্বরের উত্তাপ এর সামঞ্জস্যতা না আসা পর্যন্ত শুধুমাত্র জলই উত্তম পথ্য। তবে রোগী অসমর্থ হলে খুব হালকা প্রকৃতির পথ্যের ব্যবস্থা করতে হবে।

জ্বরের সময় রোগীকে ঈষদুষ্ণ জল পান করতে দিলে রোগীর যথেষ্ট উপকার হয়। তবে যদি কারো ক্ষেত্রে উষ্ণ জল পান করলে বমির ভাব আসে সেক্ষেত্রে সাবধান থাকতে হবে। জ্বরকালীন কখনোই ঠান্ডা জল বা বরফ, আইসক্রিম এই জাতীয় খাবার রোগীকে খেতে দেওয়া উচিত নয়। তবে রোগী একান্তই আকাঙ্ক্ষা করলে কিঞ্চিত পরিমাণে ঠান্ডা জল দেওয়া যেতে পারে। খাবার যাতে একঘেয়ে না হয়ে যায় এ কারণে প্রায়ই মেনুর পরিবর্তন করতে হবে।

অনেক সময় চিকিৎসক তার পছন্দের কিছু পথ্য রোগীর জন্য ব্যবস্থা করে থাকেন। গতবাঁধা ভাবে এই সকল ক্ষেত্রে পথ্য নির্বাচন করার কারণে অনেক সময় বৈজ্ঞানিক এবং প্রাকৃতিক নীতি অনুসরণ করা হয় না। এই বিষয়ে সচেতন থাকতে হবে।

জ্বরের সময় কমলালেবুর রস বা পাতিলেবুর রস জলের সঙ্গে মিশিয়ে তাতে সামান্য একটু লবণ এবং মিশ্রি মিশিয়ে রোগীকে খেতে দিলে রোগীর দুর্বলতা দূর হয়। কখনোই ভিনিগার এবং লেবুর রস একসঙ্গে মেশাতে নেই। রোগ আরোগ্যের সাথে সাথে রোগীর ক্ষুধা বৃদ্ধি হতে থাকলে ক্রমে ক্রমে রোগীকে স্বাভাবিক খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে।

রোগ আরোগ্যের পর বলকারক খাবার দ্বারা রোগীর দুর্বলতা দূর হয়। এই সময়ে ভিটামিন ও পুষ্টিমান সমৃদ্ধ বিভিন্ন খাবার রোগীকে খেতে দিতে হবে।

রোগভোগ কালীন রোগীর আকাঙ্ক্ষা পূরণ করলে কোন ক্ষতি হয় না। এই ব্যাপারে আমি ডা. বিজয় কুমার বসু প্রণীত “হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাকালীন পথ্যাপথ্য ও আধুনিক খাদ্যতত্ব” গ্রন্থ থেকে এখন কয়েকটি উদ্ধৃতি তুলে ধরছি।

“বহু বৎসর পূর্বের কথা। আমি তখন পাবনায়। তখন ম্যালেরিয়া জ্বরের প্রাদুর্ভাব খুব বেশী। একটি কৃষক পরিবারে চিকিৎসার জন্য আহুত হই। তিন ভ্রাতা একসঙ্গে জ্বরাক্রান্ত হইয়াছে। তিন জনেরই বয়স ২০/২৫ বৎসরের মধ্যে, তিনজনই অবিবাহিত, তিন জনেরই জ্বর ১০৪-১০৫ডিগ্রী পর্যন্ত উঠিতেছে।

পেটের অবস্থা ভাল এবং সর্দি কাসির প্রাধান্য নাই। তিনজনেরই একান্ত প্রার্থনা যে, তাহাগিদকে স্নান করিতে দিতে হইবে এবং তাহাদের ইচ্ছামত পথ্য দিতে হইবে। তাহারা বলিল যে, ইহাতে আপত্তি করিলে তাহারা আমার নিকট চিকিৎসাই করিবে না। গতকল্য আর একজন চিৎিসককে ডাকা হইয়াছিল, তিনি স্নান ও পথ্যের ব্যাপারে আপত্তি করায় তাহাকে বিদায় করিয়া দেওয়া হইয়াছে।

আমি অনেক বুঝাইয়া বলিলাম যে, এই রূপ উচ্চ জ্বরের মধ্যে এই প্রকার স্নানাহার বিপজ্জনক হইতে পারে। কিন্তু তাহারা কিছুতেই আমার উপদেশে কর্ণপাত করিল না। জিজ্ঞাসায় জানিলাম যে, তাহারা তিন বেলাই ভাত খাইবে, তবে সকালে পান্তাভাত খাইবে। যাহা হউক, আমি তাহাদের কথায় রাজী হইলাম। কেবল স্নানের পরিবর্তে ২/৩ বার মাথায় ঠাণ্ডা জল দিয়া ধৌত করা ও গাত্র স্পঞ্জ করিতে তাহারা স্বীকার করিল। আশ্চর্যের কথা রোগীরা দ্রুত আরোগ্য হইয়া গেল এবং কোন প্রকার মন্দ উপসর্গ উপস্থিত হয় নাই।”

এই প্রসঙ্গে ডাঃ ন্যাসের লিখিত একটি রোগীর বিবরণ বিশেষ উল্লেখযোগ্য। ডাঃ ন্যাস একটি বালিকাকে টাইফয়েড জ্বরের চিকিৎসা করিতেছিলেন। আপ্রাণ চেষ্টা সত্ত্বেও রোগিনীর অবস্থা ক্রমশঃ অবনতির দিকে যাইতেছিল। রোগিনী ক্রমাগতঃ একটি লেবু (lemon)। খাইতে দিবার জন্য চীৎকার করিতেছিল। কিন্তু লেবু বহু হোমিওপ্যাথিক ঔষধের ক্রিয়া নষ্ট করে বলিয়া তিনি জানিতেন এবং একটি লেবু একেবারে কাচা অবস্থায় খাওয়া সহ্য করিতে পারিবে না বলিয়া ডাঃ ন্যাস উহা দিতে স্বীকৃত হন নাই। শেষ পর্যন্ত খ্যাতনামা ডাঃ টি,এল, ব্রাউনকে পরামর্শের জন্য আহবান করা হইল।

ডাঃ ব্রাউন রোগিনীর নিকট যাইতেই মেয়েটি পুনরায় লেবু দেওয়ার জন্য চিৎকার করিতে লাগিল। ডাঃ ব্রাউন তখন একটি লেবু মেয়েটিকে দিলেন এবং প্রায় এক মিনিটের মধ্যে লেবুর খোসা ও বীচি সমেত সে খাইয়া ফেলিল এবং সেই মুহূর্ত হইতেই রোগিনীর সর্বাঙ্গীন উন্নতি দেখা গেল। ডাঃ ন্যাসের ইহা চিকিৎসা জীবনের প্রথম দিকের ঘটনা। এই ঘটনা হইতে তিনি বুঝিতে পারিলেন যে, কোন খাদ্য যদি বারবার কোন রোগী আকাঙ্ক্ষা করে এবং তাহা না দিলে সে কিছুতেই সন্তুষ্ট হয় না, তাহা হইলে সেই খাদ্য তাহাকে বিশেষ সতর্কতার সহিত দেওয়া সঙ্গত।

“পাবনা জেলার দিলপাশারের বৃদ্ধ জানকী হালদার মারাত্মক ডিফথিরিয়ায় আক্রান্ত হন। প্রথমেই উচ্চ গাত্রোত্তাপের সহিত জিহ্বা গলা ইত্যাদি সাদা সাদা পর্দায় আবৃত হইয়া পড়ে। ইহার সহিত প্রবল শ্বাস কষ্ট, গলা বেদনা, পিপাসা, লাল পড়া, তন্দ্রা, প্রলাপ, কোষ্টবদ্ধ প্রভৃতি লক্ষণ ছিল। রোগীকে অন্ন পথ্য দেওয়া হইল এবং রোগী হাঁটিয়া বেড়াইতে সমর্থ হইলেন।

কিন্তু কি আশ্চর্য, রোগ ভোগের সময় হইতে রোগীর তরমুজ ও দধি খাওয়ার ইচ্ছা কিছুতেই গেল নাঃ অধিকন্তু প্রাকৃতিক নিয়মে ঐ ইচ্ছাটি ক্রমবর্ধমান হইয়া রোগীকে আকারুকা নিবৃত্তির জন্য উন্মান্ত করিয়া তুলিল-যদিও আমি তাঁহাকে বিশেষভাবে সতর্ক করিয়া দিয়া বলিয়াছিলাম যে, ঐ ইচ্ছাই তাঁহার মৃত্যুর নিমিত্ত কারণ হওয়া সম্ভব: কারণ ডিফথিরিয়া আরোগ্যের অব্যবহিত পরে অম্ল ও ঠাণ্ডা খাদ্যে প্রায়ই মিউকাস জিল্লীগুলি পুনরায় আক্রান্ত হইয়া থাকে।

বাসনাই কর্মফলের জনক, প্রত্যেক নূতন বাসনাই বীজাকারে মন-সমুদ্রের তলদেশে থাকিয়া প্রাকৃতিক নিয়মে প্রথমে বুদ্বুদ, পরে প্রবল আবর্তের সৃষ্টি করিয়া মনকে চঞ্চল করিয়া তুলে। পার্শ্ববর্তী বাড়ীতে শ্রাদ্ধের নিমন্ত্রণে প্রাণ ভরিয়া দধি ও তরমুজ খাইয়া ৬/৭ ঘন্টা পরেই রোগীটি পুনরায় অসুস্থ হইয়া পড়িলেন এবং রাত্রির মধ্যেই পূর্বাপেক্ষাও প্রবলভাবে ডিফথিরিয়া পীড়ায় আক্রান্ত হইয়া অজ্ঞান হইয়া “গেলেন। কয়েক ঘন্টা পরেই রোগীর মৃত্যু হইল।”

এক্ষেত্রে পরিমিত মাত্রায় রোগীর আকাঙ্ক্ষিত খাদ্য ব্যবস্থা করিলে মনে হয় রোগের যৎকিঞ্চিৎ বৃদ্ধি হইলেও রোগীর মৃত্যু হইত না। কিন্তু রোগী অল্পে সন্তুষ্ট নহে, ফলে তাহাকে মৃত্যু বরণ করিতে হইল।

বিশিষ্ট চিকিৎসকদের দেখিয়াছি যে, তাঁহারা রোগের নাম অনুযায়ী পথ্যের ব্যবস্থা করেন। ফলে অনেক সময়ই রোগীর অবস্থা শোচনীয় হইয়া পড়ে এবং আরোগ্যের অন্তরায় হইয়া পড়ে।

শেষ কথাঃ শুধুমাত্র ঔষধ প্রয়োগ দ্বারা রোগীর চিকিৎসা কখনোই সম্পন্ন হয় না। ঔষধের পাশাপাশি পথ্য এবং জীবনাচরণের পরিবর্তন অপরিহার্য। রোগকালীন রোগীর আকাঙ্ক্ষা, প্রার্থনা বা বিবেচনাকে অবশ্যই মূল্যায়ন করতে হবে। বিশেষত একুইট বা তরুণ রোগের ক্ষেত্রে এটি অবশ্যই পালনীয়। এই সকল বিষয় বিবেচনায় রেখে চিকিৎসা প্রদান বা চিকিৎসা গ্রহণ করলে রোগ থেকে মুক্তি লাভ করে সহজেই হারানো স্বাস্থ্য ফিরে পাওয়া সম্ভব।

আরো পড়ুনঃ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাকালীন পথ্যাপথ্য ও খাদ্যতত্ব

ডা. দীপংকর মন্ডল
রেজিস্টার্ড হোমিওপ্যাথ
১৯.০২.২০২৪

Previous articleডা. জে এন কাঞ্জিলালের হোমিও কেস টেকিং ফরম
Next articleসুস্থতার চাবিকাঠিঃ শরীরের প্রতিটি অঙ্গের বিশ্রাম কিভাবে দেবেন?
Dr. Dipankar Mondal
হোমিওপ্যাথিক নীতি অনুযায়ী রোগীর সামগ্রীক লক্ষণ অনুযায়ী চিকিৎসা দ্বারাই জটিল, কঠিন ও দুরারোগ্য রোগের চিকিৎসা করা সম্ভব। জীবনযাপনের ভুল অভ্যাস থেকে সৃষ্ট রোগ, সংযম ব্যতীত শুধুমাত্র ঔষধ সেবনের দ্বারা প্রতিরোধ বা আরোগ্যের আশা করা বাতুলতা মাত্র।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here